Frequently Asked Questions

উত্তর: এক্ষেত্রে নিজেকে গুনাহগার মনে করে আল্লাহ তায়ালার কাছে তওবা-ইসতিগফার জারি রাখবে। পাশাপাশি দোয়া করবে, যেন আল্লাহ তায়ালা কোনো বৈধ উপার্জন-মাধ্যমের ব্যবস্থা করে দেন। সেই সাথে নিজেও বৈধ কোনো উপার্জন-মাধ্যম গ্রহণের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাবে। যদিও টাকার অংকে তা ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত বেতনের চেয়ে কম হয়, তবে নিজের প্রয়োজন পুরা হয়ে যায়।

আর সুদী ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত বেতন যেহেতু হারাম, তাই এক্ষেত্রে উলামায়ে কেরাম একটি পদ্ধতির কথা বলেন। তা হলো, সম্ভব হলে কোনো অমুসলিম থেকে ঋণ নিয়ে নিজের প্রয়োজন পুরা করবে। এরপর সেই হারাম বেতন থেকে তার ঋণ শোধ করে দিবে।

তবে মনে রাখতে হবে, এটি শুধুই সাময়িক একটি পদ্ধতি। হালাল উপার্জনের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে, এবং পাওয়ামাত্রই অবৈধ চাকরি ছেড়ে দিতে হবে।

(আপ কি মাসায়েল আওর উনকা হল ৭ : ৩৫৮)

উত্তর: এখানে কয়েকটি বিষয় লক্ষণীয়। প্রথমত: কোনো অবৈধ কোম্পানী, প্রতিষ্ঠান কিংবা পণ্যের মার্কেটিং করা জায়েজ হবে না। প্রতিষ্ঠান-কোম্পানী বা পণ্য বৈধ হলেই কেবল তার মার্কেটিং করতে পারবে।

দ্বিতীয়ত: মার্কেটিং করতে গিয়ে কোনো ধরণের অন্যায়, অবৈধ ও অসৎ পন্থা অবলম্বন করা যাবে না। কোনো ধরনের ধোকা বা প্রতারণার আশ্রয় নেওয়া যাবে না।

তেমনি যেসব পণ্য মানুষের তেমন প্রয়োজনীয় নয় সেসব পণ্য এমনভাবে মার্কেটিং করা, যেন মনে হয় এটা আমার একান্ত প্রয়োজনীয়, না হলেই নয়—তাহলে এটিও এক ধরনের অসৎ পন্থা বলে বিবেচিত হবে। তাই এ ধরনের মার্কেটিং থেকেও সতর্ক থাকতে হবে।

To get this "Shariah Tech Guideline" kindly give us your mail.

Blank Form (#12)