Related products
-
প্রভিডেন্ট ফান্ড গাইডলাইন
৳ 2500 Add to cartপ্রভিডেন্ট ফান্ড সংক্রান্ত শারিয়াহ নির্দেশনা
প্রভিডেন্ট ফান্ড পরিচিতি:
সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরিজীবীদের মাসিক বেতন থেকে বাধ্যতামূলকভাবে অথবা
কর্মীদের ইচ্ছায় প্রতি মাসে মূল বেতনের নির্দিষ্ট একটি অংশ কেটে রাখা হয়। এর সাথে
প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেও কিছু কন্ট্রিবিউশন করা হয়। এ পুরো টাকার সমন্বিত তহবিলকে
প্রভিডেন্ট ফান্ড বলে যা ক্ষেত্রবিশেষ বিভিন্ন লাভজনক খাতে বিনিয়োগ করা হয়। চাকরিজীবীগণ
চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর প্রত্যেকের জমাকৃত অর্থ লভ্যাংশসহ একসাথে প্রদান করা
হয়। চাকরি থেকে অবসরের আগে এ ফান্ডের টাকা উত্তোলন করা যায় না। তবে সর্বোচ্চ ৮০%
পর্যন্ত ঋণ সুবিধা নেওয়া যায় যা ভবিষ্যতে পরিশোধযোগ্য।
প্রচলিত প্রভিডেন্ট ফান্ড দুই ধরনের হয়ে থাকে। যথা:
১. বাধ্যতামূলক প্রভিডেন্ট ফান্ড:
২. ঐচ্ছিক প্রভিডেন্ট ফান্ড:
নিম্নে প্রভিডেন্ট ফান্ডের ধরনসমূহ ও এর শারিয়াহ বিধান উল্লেখ করা হলো:-১. বাধ্যতামূলক প্রভিডেন্ট ফান্ড:
সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরিজীবীদের মূল বেতন থেকে বাধ্যতামূলকভাবে নির্দিষ্ট
পরিমাণ টাকা যে ফান্ডে কেটে রাখা হয়। এক্ষেত্রে চাকরিজীবীদের বেতনের অংশ কর্তন না করে
প্রতিমাসে তা প্রাপ্ত হওয়ার কোন অপশন/অধিকার থাকে না। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার
আগ পর্যন্ত তাতে চাকরিজীবীর হস্তক্ষেপের অধিকার বা সুযোগ দেওয়া হয় না।
– সরকারি চাকুরিজীবীদের ক্ষেত্রে সাধারণত সরকারের কেন্দ্রীয় বাজেট হতে চাকুরি থেকে
অবসর গ্রহণের পর সম্পূর্ণ অর্থ একসাথে প্রদান করা হয়। অর্থাৎ রাষ্ট্রীয় বাজেটই হচ্ছে
উক্ত প্রভিডেন্ট ফান্ডের মূল উংস। -
সমবায় সমিতি পরিচালনা সংক্রান্ত মৌলিক শারিয়াহ গাইডলাইন
৳ 1000 Add to cartসমবায় সমিতি পরিচালনা সংক্রান্ত মৌলিক শারিয়াহ গাইডলাইন
بسم الله الرحمن الرحيم
সমবায় সমিতি পরিচালনা সংক্রান্ত মৌলিক শারিয়াহ গাইডলাইন
ইসলামিক সমবায় সমিতির কাঠামো বলতে বোঝানো হয় এমন সমবায় কাঠামো যা শারিয়াহর নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত হবে এবং পরিচালন নীতিমালায় শারিয়াহর সাথে সাংঘর্ষিক কোন ধারা থাকবে না। তাছাড়া (Compliance with Bangladeshi Laws) বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী পরিচালনার স্বার্থে বাংলাদেশ সমবায় সমিতি আইন, ২০০১ (২০০২ সালের সংশোধিত) এবং বাংলাদেশ সমবায় সমিতি বিধিমালা, ২০০৪ -সংশোধিত-২০২০ এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে সমিতি পরিচালিত হবে। তবে যেসব ধারা শারিয়াহ পরিপন্থী হিসেবে গণ্য হবে সেগুলো পালন করা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে এবং এক্ষেত্রে শারিয়াহ পরামর্শকদের সহযোগিতা নিতে হবে।
নিম্নে এ ধরনের একটি সু-সংগঠিত কাঠামো তুলে ধরা হলো:-
ইসলামিক সমবায় সমিতির কাঠামো
উক্ত কাঠামো যেসব বিষয়ের মাধ্যমে গঠিত হবে:
১. সমিতির নাম ও পরিচিতি
২. শারিয়াহ বোর্ডের তত্ত্বাবধান (Shariah Supervision)
৩. সদস্যপদ সংক্রান্ত নীতিমালা
৪. হালাল বিনিয়োগ (Halal Investment) সংক্রান্ত নীতিমালা
৫. লাভ ও লোকসান সংক্রান্ত নীতিমালা
৬. সামাজিক দায়িত্ব ও যাকাত নীতি (Social Responsibility and Zakat Policy)
৭. তাকাফুল (Takaful) ব্যবস্থাপনা
৮. প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা কর্মসূচি
৯. স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা (Transparency and Accountability)
১০. অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ (Internal Control System) ও ব্যবস্থাপনা খরচ সংক্রান্ত নীতিমালা
১১. সংযুক্তি – ১: সমবায় সমিতি পরিচালনায় ব্যবহৃত বহুল প্রচলিত কিছু হীলা যেগুলো প্রয়োগ করা হতে বেচে থাকা জরুরী
১. সমিতির নাম ও পরিচিতি:
- ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করে এমন নাম সমিতির জন্য নির্বাচন করার বাঞ্ছনীয়। তবে শালীন, অর্থবহ, কল্যাণের ইঙ্গিতবাহী যেকোনো ভালো ও সুন্দর নাম রাখা যেতে পারে।
- সমিতির লক্ষ্য হবে পারস্পরিক সহযোগিতা, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচন। ইসলাম ও নৈতিকতার মানদণ্ডে সমিতির যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হবে। পাশাপাশি সমাজকে সুদ, জুয়া ইত্যাদি সব ধরনের আর্থিক জুলুম থেকে মুক্ত করে ন্যায় ও সাম্যের পথে ইতিবাচকভাবে অগ্রসর করবে।
-
Model Pharmacy
৳ 500 Add to cartএকটি আদর্শ ফার্মেসী বাস্তবায়নের জন্য শারিয়াহর দৃষ্টিকোণ থেকে যে বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখা জরুরী
১. সকল কাজে আমানাহ (বিশ্বস্ততা) নিশ্চিত করা।
২. প্রেসক্রিপশন বুঝিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে বিনয় ও নম্রতা অবলম্বন করা। শান্তভাবে রোগীকে তার ঔষধপত্র বুঝিয়ে দেওয়া। অশিক্ষিত বা কম-শিক্ষিত মানুষদের প্রেসক্রিপশন বুঝানোর ক্ষেত্রে বিরক্তিবোধ না করা।
৩. ফার্মেসীর কাজে প্রথমে নিজে দক্ষতা অর্জন করা। একজন ফার্মাসিস্টের মৌলিক যে দায়িত্বগুলো রয়েছে যেমন: প্রেসক্রিপশনের ঔষধ চেকিং করা, বিতরণ করা, ডাক্তার কর্তৃক প্রদত্ত ঔষধ নির্বাচন এবং ব্যবহার সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া ও ঔষধ ব্যবহারের ব্যপারে রোগীকে সঠিক পরামর্শ প্রদান ইত্যাদি। সর্বোপরি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অবশ্যই সার্টিফাইড হওয়া। প্রশিক্ষণ ইত্যাদি গ্রহণ করা।
৪. আইন বহির্ভূত বা শারিয়াহর দৃষ্টিতে আপত্তিকর এ ধরনের কোন ঔষধ দোকানে না রাখা। এটি যেমন দেশীয় আইনের লঙ্ঘন, তেমনিভাবে শারিয়াহর দৃষ্টিকোণ থেকেও অন্যায় ও গুনাহের কাজ।
৫. সরকারি সংস্থা কিংবা অন্য কোন সংস্থা থেকে প্রাপ্ত বিনামূল্যে বিতরণযোগ্য ঔষধ বিক্রি করা যাবেনা। এটি মারাত্মক অন্যায় ও গুনাহের কাজ।
৬. কোন সুনির্দিষ্ট কোম্পানির ঔষধ চালিয়ে দেওয়ার জন্য কোম্পানির সঙ্গে কোন ধরনের চুক্তিতে আবদ্ধ না হওয়া। এতে প্রকারান্তরে ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হোন যা প্রতারণার শামিল।
৭. রোগীর জন্য নিরাপদ ঔষধ সরবরাহ করার সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রাখা। ভেজাল কোন ঔষধ দোকানে না রাখা।
৮. ঔষধের দাম সাশ্রয়ী রাখা। কোন ঔষধ সেল করার ক্ষেত্রে কাস্টমারের সরলতার সুযোগ না নেওয়া।
৯. রেজিস্ট্রেশন কিংবা মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ দোকানে না রাখা। কৌশলে গ্রাহকের কাছে এসব চালিয়ে দেওয়া মারাত্মক অন্যায় ও গুনাহের কাজ।
১০. ফার্মাসিস্টদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। সবসময় মাস্ক, গ্লাভস ইত্যাদি পরে থাকা। এটি সতর্কতার অংশ। গ্রাহকদের নিরাপদ সার্ভিস প্রদানের জন্যও এটি জরুরী।
১১. ফার্মেসীতে ঔষধ সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা থাকা। যেমন রেফ্রিজারেটর ইত্যাদি রাখা। ব্যবস্থাপনায় কোন ধরনের ত্রুটি রাখা যাবেনা। এর ফল কখনো গ্রাহককেও ভোগ করতে হয়।
১২. ঔষধ বিক্রির ক্ষেত্রে কোন ধরনের সিন্ডিকেটের আশ্রয় না নেওয়া।
-
ক্যাশ ওয়াকফ এর মাধ্যমে ফান্ড পরিচালনা করার জন্য শারিয়াহ নীতিমালা
৳ 3000 Add to cartক্যাশ ওয়াকফ এর মাধ্যমে ফান্ড পরিচালনা করার জন্য শারিয়াহ নীতিমালা
بسم الله الرحمن الرحيم
১. ওয়াকফ ফান্ডের মৌলিক কাঠামো
যেকোনো ধরনের অনুদানভিত্তিক দাতব্য ফান্ড পরিচালনার ক্ষেত্রে দু ধরনের মডেল অনুসরণ করা যেতে পারে। একটি হচ্ছে তাবাররু মডেল আর অপরটি হচ্ছে ওয়াকফ মডেল। বিশ্বের বহু উলামায়ে কেরামের মতে এ ধরনের ফান্ড ওয়াকফভিত্তিক গঠন করা বাঞ্ছনীয়। নিম্নে ওয়াকফ ফান্ড এর মৌলিক কাঠামো নিম্নে তুলে ধরা হলো:-
- ওয়াকফ ফান্ডের স্বতন্ত্র আইনি সত্ত্বা থাকবে যার মাধ্যমে এটি মালিকানা লাভের অধিকারী হবে। সদস্যদের কেউ উক্ত ফান্ডের মালিক থাকবে না।
- ওয়াকফ ফান্ডে প্রাথমিক অবস্থায় যেগুলো ওয়াকফ করা হবে সেগুলো ওয়াকফ হিসেবেই গণ্য হবে এবং সাধারণ ফান্ডের ন্যায় এটাকে সরাসরি খরচ করে ফেলা যাবে না বরং উক্ত ফান্ডকে শারিয়াহসম্মতভাবে বিনিয়োগ করতে হবে। অতপর উক্ত বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত মুনাফা হতে খরচ করতে হবে এবং সর্বাবস্থায় ওয়াকফকৃত অর্থ বহাল রাখতে হবে।
- প্রত্যেক সদস্য ফান্ডের পলিসি অনুযায়ী প্রতি মাসে নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ ফান্ডে জমা করবেন যা ওয়াকফ ফান্ডের আয় হিসেবে গণ্য হবে।
- ওয়াকফকারীদের শর্তানুযায়ী ওয়াকফ থেকে প্রাপ্ত আয় নিজেদের মধ্যেই খরচ করা হবে। সাথে সাথে পরবর্তীতে যে অর্থ উক্ত ফান্ডে জমা করা হবে সেগুলোরও মালিক হবে উক্ত ওয়াকফ ফান্ড। এবং সেখান থেকেও তাদের নির্ধারিত খাতে খরচ করা হবে।
-
- যেহেতু ওয়াকফ ফান্ডের মূল টাকা থেকে সরাসরি কাউকে সহযোগিতা করা যাবে না বরং সেটাকে বিনিয়োগ করে প্রাপ্ত আয় থেকে খরচ করতে হবে তাই শুরু থেকেই উক্ত ফান্ডে সরাসরি ওয়াকফের অর্থ অল্প পরিমাণে রাখা হবে আর অবশিষ্ট অর্থ ওয়াকফের আয় হিসেবে রেখে দিতে হবে যাতে সুবিধা মোতাবেক সেটাকে সহজে কাজে লাগানো যায়।
- ওয়াকফ মূলত স্থায়ী হওয়াই কাম্য। অধিকাংম উলামায়ে কেরামের মতে ওয়াকফ অস্থায়ী হতে পারে না বরং চিরস্থায়ী হতে হয়। তাই সাময়িক ওয়াকফ না করে ব্যাপকভাবে ওয়াকফ করাই অধিক উত্তম হবে। তবে কোন কোন স্কলারের মতে ওয়াকফ সাময়িক সময়ের জন্যও হতে পারে। ক্ষেত্রবিশেষে প্রয়োজনে সাময়িকভাবেও ওয়াকফ করা যেতে পারে। নিম্নে উক্ত ফান্ড পরিচালনা সংক্রান্ত নীতিমালা উল্লেখ করা হলো:-
২. ম্যানেজমেন্টের গঠন ও দায়িত্ব:
- বোর্ড অব ট্রাস্টিজ: একটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজ গঠন করতে হবে যা ওয়াকফ ফান্ড পরিচালনা করবে। এই বোর্ডে দক্ষ, বিশ্বস্ত এবং শরিয়াহ জ্ঞানসম্পন্ন সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
- বোর্ডের দায়িত্ব: বোর্ডের দায়িত্ব হবে ওয়াকফ সম্পদের সুরক্ষা, বিনিয়োগের তদারকি, আয়-ব্যয়ের হিসাব যথাযথভাবে সম্পন্ন করা।
- প্রত্যেক সদস্য ফান্ডের পলিসি অনুযায়ী প্রতি মাসে নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ ফান্ডে জমা করবেন যা ওয়াকফ ফান্ডের আয় হিসেবে গণ্য হবে।
মাদরাসার আর্থিক ব্যবস্থাপনা: নির্দেশিকা
-
ভূমিকা
১. কওমী মাদরাসা হল কুরআন ও হাদীসের শিক্ষাকেন্দ্র। ইসলামের মৌলিক নির্দেশনাসমূহ এতে পড়া ও পড়ানো হয়। এখান থেকেই পাঠ শেষে শিক্ষার্থীগণ সমাজে আলেম হিসাবে পরিচিত হন। সুতরাং মাদরাসার প্রতিটি কাজ অনুসারে নিশ্চিত হওয়া জরুরী।
২. মাদরাসার ব্যবস্থাপনার সাথে সম্পৃক্ত নানা বিষয় রয়েছে। যথা- শিক্ষক/কর্মী নিয়োগ কার্যক্রম, শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম, মাদরাসার নানা ব্যয় সংক্রান্ত কার্যক্রম, আয় সংক্রান্ত কার্যক্রম, যাকাত ও অন্যান্য অনুদান সংগ্রহ ও বিতরণ কার্যক্রম ইত্যাদি।
৩. মাদরাসার ব্যবস্থাপনার সাথে সম্পৃক্ত প্রতিটি কার্যক্রম শারিয়াহ সর্বোচ্চ মানদণ্ডে উর্ত্তীণ হওয়া জরুরী। বিশেষত আর্থিক আয়-ব্যয় কার্যক্রম, যাকাত গ্রহণ ও বিতরণে শারিয়াহ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, মাদরাসার হিসাব-নিকাশ বর্তমান হিসাববিদ্যা (accounting) অনুসারে প্রস্তুত হওয়া, এবং সামগ্রিক হিসাব-নিকাশ শরিআহ রিভিউ ও অডিটিং এর মাধ্যমে সম্পন্ন হওয়া একান্ত জরুরী।
৪. আলহামদুলিল্লাহ, মাদরাসা কর্তৃপক্ষ মহোদয়গণ এসব বিষয়ে অবগত আছেন। শারিয়াহ ও স্বচ্ছতার নীতি অনুসারেই তাঁরা এসব কার্যক্রম আঞ্জাম দিয়ে আসছেন। তবে এ কাজগুলো আরও কীভাবে সহজে করা যায়- এ লক্ষ্যে আইএফএ কনসালটেন্সির শারিয়াহ টিম একটি সহজবোধ্য শারিয়াহ নির্দেশিকা (খসড়া) প্রণয়ন করেছে।
৫. উক্ত শারিয়াহ নির্দেশিকার লক্ষ্য, মাদরাসার যাবতীয় আর্থিক কার্যক্রম আরও অধিক শারিয়াহ ও স্বচ্ছতার মানদণ্ডে সহজে পরিচালিত করা।
-
শারিয়াহ নির্দেশিকা পরিধি
-
-
- বক্ষ্যমাণ শারিয়াহ নির্দেশিকার অধীনে যা আলোচনা হবে-
- (১)উস্তায ও অন্যান্য স্টাফ সংক্রান্ত নির্দেশিকা (২)যাকাত ও ওয়াজিব দান সংগ্রহ ও বিতরণ পদ্ধতি, (৩)মাদরাসার ব্যাংক একাউন্ট, (৪)সাধারণ দান/চাঁদা সংগ্রহ ও বিতরণ পদ্ধতি, (৫)কুরবানির চামড়া সংগ্রহ ও ব্যবহার নীতি, (৬)মাদ্রাসার আয় বৃদ্ধি নীতি (৭)শিক্ষার্থীদের সাথে আর্থিক কার্যক্রম নীতি, (৮)শিক্ষক/স্টাফদের সাথে আর্থিক কার্যক্রম নীতি, (৯) আর্থিক বিষয়ে শারিয়াহ লঙ্ঘন বিষয়ক বিভিন্ন উদাহরণ (১০) শরিআহ একাউন্টিং ও অডিটিং নীতি।
- মাদরাসা পরিচালনা, প্রশাসনিক কাজ, শিক্ষাদান কার্যক্রম নিয়ে এতে কোনও আলোচনা করা হবে না।
-
-
উস্তায ও অন্যান্য স্টাফ সংক্রান্ত শরিআহ নির্দেশিকা
মাদরাসার উস্তায ও অন্যান্য স্টাফ নিয়োগ কার্যক্রমটি সাধারণত ‘ইজারা’ চুক্তির অন্তর্ভুক্ত। এ হিসাবে তাঁরা ‘আজীরে খাস’ (أجير خاص/) হিসাবে বিবেচিত। বিশেষত মাদরাসার উস্তাযগণের সাথে কৃত চুক্তি ‘বাৎসরিক নিয়োগ চুক্তি’ () হিসাবে স্বীকৃত।





Reviews
There are no reviews yet.